বিচি কলার ১৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা আমাদের সকলেরই পছন্দের একটি খাবার। তবে কলা খাওয়ার যেমন উপকারিতাও রয়েছে তেমন কলা খাওয়ার অপকারিতাও রয়েছে তার সবই নির্ভর করে আপনি কিভাবে কলা খাবেন তার নিয়মের উপর। আমরা বিচি কলার ১৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা , সবরি কলার পুষ্টিগুণ ,গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা আরো ইত্যাদি বিষয়ে আজকে আর্টিকেলে জানাবো।

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

উপরোক্ত বিষয় ছাড়াও আমরা আরো জানতে পারবো কলা খাওয়ার নিয়ম পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কলার ক্ষতিকর দিক ইত্যাদি বিষয়ে আপনাদের বিস্তারিত তথ্য সুন্দর ভাবে নিচে জানানো হলো।

বিচি কলার ১৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা

বিচি কলার ১০টি উপকারিতা
কলার অনেকগুলো জাত রয়েছে তার মধ্যে একটি হল বিচি কলা।কলার ভিতরে বিচি রয়েছে এজন্য এই কলার নাম বিচি কলা দেওয়া হয়েছে।প্রতিটি কলার তার নিজস্ব পুষ্টিগুণ রয়েছে । দেখি কলা অনেক রকম ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়। এই জন্য এই কলার কার্যকারিতা অন্যকলার থেকে বেশি। এই কলা খাইলে কি কি রোগ নিরাময় করা সম্ভব তার নিচে দেওয়া হলঃ
  • বিচি কলা গাছের রস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
  • জনিত রোগ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
  • রক্তক্ষরণ বন্ধ জ্বর নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
  • কিডনি সমস্যা সমাধানের সাহায্য করে।
  • আলসার রোগের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • কিডনিতে সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে
  • মলদার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
  • কৃমি জনিত সমস্যার সমাধান করে থাকে।
  • কিডনিতে পাথর থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সাহায্য করে।
বিচি কলা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

বিচি কলার ৬টি অপকারিতা
প্রতিটি কলার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটি রয়েছে। অপকারিতা তখন দেখা দেয় যখন আপনি পরিমাণের থেকে বেশি খাবেন। যেকোনো কলা আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে তা আপনার জন্য অপকারিতার কারণ হতে পারে। অন্য কলার মতো বিচি কলাও যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে ফেলেন তাহলে এতেও অপকারিতা রয়েছে। চলুন বিচি কলার অপকারিতা গুলো দেখেনিঃ
  • ওজন বেড়ে যেতে পারে।
  • মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে এড়িয়ে চলা।
  • অতিরিক্ত খেলে হাইপারকেলেমিয়া রোগ হতে পারে।
  • কলায় শর্করা বেশি থাকার কারণে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
  • অনেকের এলার্জির কারণ হতে পারে।
  • ফুসফুসের সমস্যা থাকলে বেড়ে যেতে পারে।

সবরি কলার পুষ্টিগুণ

প্রতিটি কলার নিজস্ব উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ রয়েছে। কলাতে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, শর্করা, চর্বি, লৌহ, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন C, ক্যালরি, সহ বিভিন্ন পুষ্টিগুণ উপাদান সবরি কলার মধ্যে আছে। সবরি কলা খাওয়ার কারণে যে সব উপকার হয় সেগুলো হলঃ
  • হজমের সমস্যা সমাধানে পাকা সবরি কলা খুবই সাহায্যকারী একটি উপাদান।যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত পাকা সবরি কলা খাবেন।
  • সবরি কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা দেহের ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করে এবং হারকে মজবুত ও শক্ত রাখে।
  • প্রতিদিন পরিমাণ মতো সবরি কলা খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয় এবং দুর্বলতা দূর হয়।
  • সবরি কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা আমাদের শরীরের আয়রনের ঘাটতি দূর করে।
  • সবরি কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা আমাদের ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
  • সবরি কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা আমাদেরকে কিডনির সমস্যা সমাধান করে থাকে।
  • প্রতিদিন সবরি কলা খেলে পানির শূন্যতা দূর করে থাকে।
  • পরিমাণ মতো সবরি কলা খেলে আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • সবরি কলাতে রয়েছে কেরোটিনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সাইড যার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
  • সবরি কলা খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্ক কার্যকারিতা ঠিক থাকে।
  • সবরি কলা খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয় হজম প্রক্রিয়া ভালো থাকে।
  • পাকা সবরি কলা শরীরের সকল দূষিত পদার্থ বের করে ফেলে এজন্য শরীর সুস্থ থাকে।

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

একজন গর্ভবতী মাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন প্রোটিন ও পুষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হয়।আর গর্ব অবস্থায় এই প্রোটিন ও পুষ্টির জন্য কাঁচা কলার বিকল্প নেই, কাঁচা কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। গর্ভ অবস্থায় কাঁচা কলা খেলে গর্ভবতী মায়ের সাথে গর্ভে থাকা সন্তানেরও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টির যোগান হয়ে থাকে। 

গর্ব অবস্থায় অধিকাংশ মহিলার একটি কমন সমস্যা হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম। এই কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদ হজম দূর করতে কাঁচা কলা রান্না করে খেলে বা ভর্তা করে খেলে তা দূর হয়ে যাবে। কাঁচা কলা খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মায়ের পেটের ভেতরে যদি ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য যে কোন জীবাণু থাকে তা দূর করে ফেলে। 

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ব অবস্থায় ওজন বেশি থাকলে বাচ্চা হওয়ার সময় অনেক কষ্ট হয়ে থাকে, কাঁচা কলা খাওয়ার ফলে ওজন কমে যায় এতে বাচ্চা হতে কষ্ট কম হয়। কাঁচা কলা খেলে ডায়রিয়া পাতলা পায়খানা ইত্যাদি সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কাঁচা কলা খেলে গর্ভবতী মহিলার হৃদরোগের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ থাকে কারণ কাঁচা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়।

কাঁচা কলা খেলে কিডনি জনিত সমস্যা ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। মোট কথা কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম শর্করা লৌহ ইত্যাদি পুষ্টিগুণ রয়েছে যা গর্ভবতী মায়ের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য।

কলার ক্ষতিকর দিক

প্রতিটি কলার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটি রয়েছে। অপকারিতা তখন দেখা দেয় যখন আপনি পরিমাণের থেকে বেশি খাবেন। যেকোনো কলা আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে তা আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। চলুন দেখি কলা খেলে কি কি ক্ষতি হয়ঃ
  • ওজন বেড়ে যেতে পারে।
  • মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে এড়িয়ে চলা।
  • অতিরিক্ত খেলে হাইপারকেলেমিয়া রোগ হতে পারে।
  • কলায় শর্করা বেশি থাকার কারণে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
  • অনেকের এলার্জির কারণ হতে পারে।
  • ফুসফুসের সমস্যা থাকলে বেড়ে যেতে পারে।

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি। কিন্তু দুটি একসাথে মিস করে খেলে উপকারিতা আরো বেড়ে যায়। এটিকে বিজ্ঞানীদের ভাষায় দুধ কলা ডায়েট বলে থাকে। এই ডায়েট প্রোগ্রামটি ১৯৩৪ সালে ডক্টর জর্জ হারপ আবিষ্কার করেন।
দুধ কলা একসাথে খাওয়ার ৪টি উপকারিতা রয়েছেঃ
  • ক্যালরিঃ এই খাওয়ারে প্রচুর ক্যালরি রয়েছে। এক কাপ ফ্যাট মুক্ত দুধ ও তিনটি কলা খেতে হয়। আবার কলা ও দুধ আলাদা আলাদা ভাবে খাওয়া যায়। তবে এই মিশনের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। তাহলে আপনি প্রতিদিন হাজার ক্যালোরি পাবেন। এটি আপনার ত্বককে মসৃণ করবে।
  • ত্বক ও দাঁতের যত্নেঃ দুধ কলা মিশ্রণ করে খেলে আপনার ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হবে। এটি আপনার দাঁত সাদা করবে এবং মুখে ব্রনের চিহ্ন দূর করবে।
  • পুষ্টিতে ভরপুর কলাঃ কলাতে সাধারণত প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A B C থাকে।এতে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম খনিজ আয়রন জিংক বিদ্যমান রয়েছে যা আপনার ত্বকের জন্য খুব কার্যকরী।
  • ফ্যাট মুক্ত দুধের গুণঃ ফ্যাট মুক্ত দুধে চর্বি থাকে না। এটি আপনার দেহের কোলেস্টেরল কমাতে খুব কার্যকারী। ফ্যাট মুক্ত দুধে চর্বি ছাড়া সকল পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। দুধের প্রোটিন আপনার দেহের মাসেল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম

বিজ্ঞানীদের মতে আপনি নাস্তা খাওয়ার আগে কলা খেতে পারেন। কিন্তু শুধুমাত্র সকালের খাবার না খেয়ে কলা খেলে ক্ষতি হতে পারে। কলাতে অধিক পরিমাণে প্রাকৃতিক গ্লুকোজ ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। তাই শুধু কলা খেলে আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ বেরিয়ে যেতে পারে তাই সকালে নাস্তার পাশাপাশি কলা খাওয়াটা উত্তম। কলা আপনার দেহের জন্য ফাইবার ভিটামিন ও খনিজের যোগান দেয়। 
একটি ছোট মাঝারি আকারের কলা আপনাকে প্রায় ৩ গ্রাম ফাইবার দিয়ে থাকে। কলাতে রয়েছে প্রাকৃতিক সুগার তাই খালি পেটে না খাওয়াই ভালো। অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস সমস্যায় আক্রান্ত আছেন।

পাকা কলার ১৯টি উপকারিতা ও অপকারিতা

পাকা কলার ১৩টি উপকারিতাঃ
পাকা কলাতে ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,প্রোটিন, শর্করা, চর্বি, লৌহ, ভিটামিন বি সিক্স,ভিটামিন সি, ক্যালোরি, সহ বিভিন্ন পুষ্টিগুণ উপাদান কলার মধ্যে আছে। পাকা কলা খাওয়ার কারণে যেসব উপকার হয় সেগুলো হলঃ
  • হজমের সমস্যা সমাধানে পাকা কলা খুবই সাহায্যকারী একটি উপাদান।যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত পাকা কলা খাবেন।
  • পাকা কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা দেহের ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করে এবং হারকে মজবুত ও শক্ত রাখে।
  • প্রতিদিন পরিমাণ মতো পাকা কলা খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয় এবং দুর্বলতা দূর হয়।
  • পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা আমাদের শরীরের আয়রনের ঘাটতি দূর করে।
  • পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা আমাদের ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
  • পাকা কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা আমাদেরকে কিডনির সমস্যা সমাধান করে থাকে।
  • প্রতিদিন পাকা কলা খেলে পানির শূন্যতা দূর করে থাকে।
  • পরিমাণ মতো পাকা কলা খেলে আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • পাকা কলাতে রয়েছে কেরোটিনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সাইড যার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
  • পাকা কলা খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্ক কার্যকারিতা ঠিক থাকে।
  • পাকা কলা খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয় হজম প্রক্রিয়া ভালো থাকে।
  • পাকা কলা শরীরের সকল দূষিত পদার্থ বের করে ফেলে এজন্য শরীর সুস্থ থাকে।
পাকা কলার ৬টি অপকারিতাঃ
  • পাকা কলা খালি পেটে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে পাকা কলা খেলে বা পরিমাণে থেকে বেশি খেলে ম্যাগনেসিয়ামের অধিক মাত্রার কারণে আপনার হার্টের সমস্যা হতে পারে।
  • যাদের দেহে পটাশিয়াম লেভেল বেশি তারা কলার অপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবেই জানা উচিত কারণ কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আপনার দেহের পটাশিয়াম লেভেল আরো বৃদ্ধি করে দিতে পারে এর ফলে হাইপার কেলিমিয়া রোগ হতে পারে
  • যাদের শ্বাসকষ্ট রয়েছে তারা অধিক পরিমাণে পাকা কলা খেলে তাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যাবে।
  • আপনি যদি ডায়াবেটিস সমস্যার রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পাকা কলা বুঝে শুনে খাওয়াটাই উত্তম হবে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে সুগার রয়েছে।
  • যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে অধিক পরিমাণে কলা না খাওয়াই ভালো তবে তারা প্রতিদিন এক থেকে দুইটা কলা খেতে পারবে।

লেখকের মন্তব্য

কলা আমাদের দেহের জন্য একটি পুষ্টিকর ও প্রোটিন জাতীয় খাদ্য বা ফল। কলা খেয়ে অপকারিতার থেকে উপকার বেশি রয়েছে ,যেমন বিচি কলার ১৬টি উপকারিতা ও অপকারিতা , গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা । তাই উপরোক্ত সকল নিয়মকানুন যদি মেনে কলা খাওয়া যায় তাহলে আমাদের দেহের জন্য অনেক ভালো। উপরোক্ত সকল বিষয়ের মুক্ষম বিষয় হলো একটি মানুষের সারাদিনে দুই থেকে তিনটি কলা খাওয়া স্বাভাবিক এর বেশি খেলে উপকারের থেকে অপকারটাই বেশি হবে।

এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আমরা নিয়মিত এই ওয়েবসাইটে এইরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করে থাকি আপনারা এরকম তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন ।আপনাদের সকলের সুস্থতা কামনা করছি এবং আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url