পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ

পৃথিবীতে প্রায় 3 লক্ষ 50 হাজার প্রজাতির গাছ রয়েছে ।সেগুলো গাছের মধ্যে কিছু আশ্চর্য ও অলৌকিক গাছের বৈশিষ্ট্য ও গুনাগুন এবং পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ রয়েছে সে গাছগুলো সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেলে আপনাদের জানব।

মুল গাছ

পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে মানুষের যেমন গাছের কাছে থেকে অক্সিজেন নিতে হয়। ঠিক তেমনি কিছু গাছের কাছে থেকে সে গাছের পুষ্টিগুণ নিয়ে আমাদের সুস্থ থাকতে হবে,চলুন কোন কোন ৩৩টি গাছের মূল থেকে আমরা ওষুধ পাই সে গাছগুলো সম্পর্কে জেনে আসি।

কোন গাছের পাতা নেই

স্বর্ণলতা গাছের কোন পাতা নেই ,এটি একটি পরজীবী উদ্ভিদ লতাই এই দেহ কাণ্ড মূল সব। এই গাছ লতা হতেই বংশবিস্তার করে। এই গাছের রং সোনালী বর্ণের হয়ে থাকে তাই এই গাছের নাম স্বর্ণলতা। এই গাছ উঁচু এলাকায় আশ্রয়ী গাছে অনায়াসে জন্ম নেয়, অন্য গাছকে চারপাশ থেকে ঘিরে বড় হয় বলে অন্য গাছের না বেড়ে ওঠার কারণ হয়ে দাঁড়ায় ।এইজন্যই এই গাছ অনেক সময় অন্য গাছের মৃত্যুর মূল বিষয় হয়ে থাকে।বাংলাদেশের আবহাওয়া স্বর্ণলতার ।

আমাদের দেশে এই লতা সবথেকে বেশি বরেন্দ্র অঞ্চলে আর ঢাকা ভাওয়াল অঞ্চলে এই লতার গাছ দেখা যায় । এই গাছ রাজশাহীর গোদাগাড়ী ইউনিয়নের সাঁওতালপাড়া স্বর্ণলতায় ভরে গেছে, এছাড়া ঢাকা বিভাগের গাজীপুর শ্রীপুর এলাকায় গাছে গাছে মিলবে স্বর্ণলতা।এই গাছে পাতা না থাকলেও কিন্তু ফুল এবং ফল আসে বসন্ত ঋতুতে। 

ফুল হয় ছোট বৃত্ত হয় দুই মিলিমিটার এবং দল তিন থেকে পাঁচ মিলিমিটার। গাছের ফল পাকলে গ্রীষ্ম ঋতুতে। এই গাছ ব্রিজ থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটে। বাংলাদেশে এর কয়েকটি প্রজাতি দেখা যায়। আমাদের দেশে একে ঔষধিলতা হিসাবে মানুষজন গণ্য করে থাকে।

কোন গাছ কাঁদে

পৃথিবীতে যে গাছটি কাঁদে তার নাম লরেল। কাাতালান ভাষায় এটিকে কাঁদতে বুঝায়। এটি একটি ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের স্থানীয় একটি চিরসবুজ গাছ। এই গাছটি খুবই মাঝারি হারে বৃদ্ধি হয়ে থাকে। এটি বছরে ২০ সেন্টিমিটার বা তারও বেশি বেড়ে থাকে।এটির বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে লরুস নেবোলিশ এটি লড়ারাস বংশের অন্তর্ভুক্ত এবং এটির প্রজাতি হল লরুস নেভোলিস।

এটি তার সুগন্ধযুক্ত পাতার জন্য বিখ্যাত।পাতাগুলি চকচকে সবুজ আকৃতিতে উপবৃত্তকার এবং একটি স্বতন্ত্র গন্ধ এবং সুবাস রয়েছে এই পাতার। প্রাচীনকালে এই গাছ সম্মান ও গর্বের প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হতো। প্রাচীন বা আদি আমলে তাদের প্রধানকে মুকুট তৈরি করে এটি পড়ানো হত বা ব্যবহার করা হতো।এখনো এই লরেল গাছটির পুষ্পবাস্তব হিসাবে পরিচিত যা ক্রিয়া প্রতিযোগিতায় বিজয়কে বা সামরিক বীর বা পন্ডিতদের বা জ্ঞানী মানুষকে দেওয়া হয়ে থাকে।

এই গাছের অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে যেমন ব্যাকটেরিয়া বিরোধী এন্টিফাঙ্গাল এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি ইত্যাদি ঔষধ এ হিসাবে ব্যবহার হয়ে থাকে। এটি প্রচুর পরিমাণে বিষাক্ত হয়ে থাকে তাই এটি পরিমাণ মতো ব্যবহার করা উচিত অতিরিক্ত পরিমাণ ক্ষতির সম্মুখ হতে পারেন।

কোন গাছ বেশি দিন বাঁচে

পৃথিবীতে অনেক গাছ রয়েছে যেগুলো অনেক বছর বেঁচে থাকে তার মধ্যে কিছু গাছ হলঃ মেথুসেলাহ, এই গাছটি পাইন গাছের মতো বড় হয়ে থাকে। অন্য গাছের থেকে গড়ে এ প্রজাতির গাছ বেশি দিন বেঁচে থাকে। যেটির আয়কাল আর্মানিক চার হাজার ৮৫০ বছর এই গাছটি দেখতে পাওয়া যায় ক্যালিফোর্নিয়ার হোয়াইট মাউন্টেনে।এছাড়াও আরো অনেক গাছ হাজার বছর বেঁচে থাকে তার মধ্যে হল অশ্বত বৃক্ষ।

পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ তার মধ্যে একটি হলো ইয়ু গাছ এটি দেবদারু জাতের গাছ যেগুলো হাজার বছর বেঁচে থাকে।আরো গাছ রয়েছে তার মধ্যে আফ্রিকান বাওবাব, এই গাছটি 2000 এরও বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকে বলে জানা যায্‌, এই প্রজাতির কিছু গাছ মারা গেছে বলে বিজ্ঞানীরা জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী মনে করছে, এই গাছটিতে কমলা ফলের চেয়েও বেশি ভিটামিন সি পাওয়া যায় এবং এর শিকর থেকে লাল রঙ তৈরি করা যায়। 

আরো একটি গাছ যেটি হাজার বছর বেঁচে থাকে তার নাম হচ্ছে আলেরসা , এটি পেটাগোনিয়ান সাইপ্রাস নামেও পরিচিত চিলি আর আর্জেন্টিনা উরুগুয়ে দক্ষিণাঞ্চলে এই গাছগুলো দেখতে পাওয়া যায়।এই গাছটি আনুমানিক চার হাজার বছর বেঁচে থাকে। এই গাছে বিশেষ কিছু রস আছে যার জন্য তারা নিজেদেরকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে, তাই এই গাছটি পানির নিচে থাকলেও পচেনা।

বট গাছ কত বছর বাঁচে

বট তথা বটগাছ ৫ থেকে, ৬০০বছর বেঁচে থাকে। পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ এর মধ্যে একটি।এটির বৈজ্ঞানিক নাম ফাইকাস বা ডুমুর জাতীয় বা উপগোত্রের সদস্য। এটির আদি জন্ম কাল হলো বঙ্গভূমি বা বাংলাভাষী অঞ্চলে। সাধারণত দুই ধরনের বটগাছ দেখা যায় এক কাঁঠালি বট ও জিরা বট এই বটগাছ অনেক বড় জায়গা জুড়ে জমির উপরে সমান্তরাল শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে থাকে এই গাছের স্তম্ভ মূল প্রথমে শুরু ঝুরঝুরি হিসাবে বাতাসে দোলে পরে মাটিতে প্রেরিত হলে স্তম্ভ মূল গুলোর মাটির উপর অংশ পরিবর্তন করে দেয়।

বটগাছ এভাবেই চারপাশে বাড়তে থাকে একসময় মহীরুহে পরিণত হয়। তা একান্তর ডিম্বাকৃতি ও মসৃণ উজ্জ্বল সবুজ, কচি পাতা তামাটে বসন্ত ও শরতে বটগাছে নতুন পাতা গজায়। বট গাছের ফল গোলাকার ও ছোট হয় পাকলে লাল রঙের হয়। এইসব ফল পাখিরা খেয়ে বীজ ছড়িয়ে দেয় ফলে বিভিন্ন দালান কোঠার ছাদে এই বটগাছ জন্মে ওঠে। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই গাছ 500 থেকে 600 বছর বেঁচে থাকতে পারবে।

ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশে ধর্মীয় কারণে বটগাছ কাটা নিষেধ। পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন কুষ্ঠ রোগীর জন্য উপকারী, বটের আঠা পা ফাটা সারা্‌ বটের ছালদেহের মেদ কমায়, হাড় হাড় মচকে গেলে বটের ছাল দিয়ে বেঁধে মালিশ করলে অনেক আরাম পাওয়া যায়। বট বাংলা অঞ্চলের আদিমতম বৃক্ষ। যা কোন যত্ন ছাড়াই ভালো পরিবেশ পাইলে ৫০০ থেকে ৬০০ বছর বাঁচতে পারে।

কোন গাছ সবচেয়ে বেশি দিন ফল দেয়

নাশপাতি গাছ সব থেকে বেশি দিন ফল দিয়ে থাকে। এই গাছ সাধারণত গাছে থাকা অবস্থায় ভালোভাবে পাকে না। এই ফলে চমৎকার সুগন্ধ রয়েছে, এই ফলের ৮৩ শতাংশ পানিতে পরিপূর্ণ, এই ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ ও পাকলে লালচে প্রকৃতির হয়ে থাকে। এই গাছটি মাঝারি আকৃতির হয়ে থাকে প্রায় ১০ থেকে ১৭ মিটার পর্যন্ত উচ্চতা সম্পন্ন। এই গাছের পাতা দুই থেকে ১২ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা বা সবুজ রঙ্গের হয়ে থাকে।

এই গাছটি সাধারণত শীতল আবহাওয়া টিকে থাকে -25 থেকে -৪০ সেলসিয়াস তাপমাত্রায় টিকে থাকে। এই গাছের ফুলের প্রধান কালার হল সাদা তবে কিছু সময় হলুদ কিংবা গোলাপী আকৃতির হয়ে থাকে। বন্য জাতীয় নাশপাতি ফল এক থেকে চার সেন্টিমিটার বিশিষ্ট হয়ে থাকে, আর মানুষের চাষকৃত প্রজাতি ফলের দৈর্ঘ্য ১৮ সেন্টিমিটার এবং প্রস্থ 8 সেন্টিমিটার হতে পারে।

পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ

বিভিন্ন ধর্ম অনুযায়ী পবিত্র গাছ রয়েছে। তবে প্রাচীন হিন্দু পুরাণ ,গ্রীক, পড়ানিক কাহিনী অনুসারে আধ্যাত্মিক সম্মান ও শ্রদ্ধার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। বিভিন্ন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন গাছ জড়িত আছে। পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ যেমনঃ

জাপান (সিনবোকু)।

করিয়া(ডাংসান নামু)।

ভারত(বোধি গাছ, তুলসী,বট গাছ)ঃহিন্দু ধর্মে বলা হয়েছে শ্রীকৃষ্ণ এবং তার ভক্ত অনুসারীদের সেবা করার জন্য বৃন্দাবনের একজন অভিভাবক হিসাবে দেবী বিড়িনদাই তুলসী পাতা হিসাবে জন্মগ্রহণ করেন।হিন্দু ধর্মের প্রাচীন গ্রন্থে আরও বলা হয় কৃষ্ণ নিজেই তাকে তুলসি আকারে গ্রহণ করেছেন।ফলে এই গাছটি যেখানেই জন্ম হোক না কেন সেটাকে পবিত্র হিসেবে বিবেচিত করা হয়।

পদ্মফুলঃ পদ্মফুল হচ্ছে একটি উদ্ভিদ। এটি পাহাড়ি প্রাচীন সংস্কারে ও ধর্মের শিক্ষার অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থ বহন করে। এই ফুলটি হিন্দু ও বৌদ্ধদের কাছে উর্বরতা আর পবিত্রতার প্রতীক।যদিও এই ফলটি পানির উপরে ফুটে থাকে কিন্তু এর শিকর থাকে কাঁদার ভেতরে।অনেক প্রাচীন গল্প গ্রন্থে প্রচলিত আছে যে ভগবান বিষ্ণুর নাভির ভেতর থেকে পদ্মের জন্ম,আর ব্রহ্মা এর কেন্দ্রে বসে থাকেন।
পবিত্র ৮ টি

ইয়ু গাছঃ এই গাছ হাজার হাজার বছর বেঁচে থাকতে পারে, সারা বছর সবুজ থাকে। এই গাছের ভেঙে পড়া বিচ্ছিন্ন ডালপালা থেকে নতুন গাছ জন্ম নিতে পারে আবার এই গাছের গুঁড়ো থেকেও নতুন গাছ জন্ম নিতে পারে তাই এটিকে অনেকেই পুনর্জন্মের উদাহরণ হিসাবে মনে করে থাকেন।

খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই গাছ একটি পুনর্জন্মের প্রতীক তাই কেউ মারা যাওয়ার পরে কফিনের ওপরে এই গাছের চিত্র অংকনকরা হয়। পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ তাদের মধ্যে এই গাছটিকে সব থেকে বেশি অলৌকিক মনে করা হয়।

মিসলটোঃ প্রাচীন কেলিটিক ধর্মের নেতাদের মতে এই গাছ মিস লটো জন্মাবে বা ছড়াবে সে জায়গা পবিত্র হিসাবে বিবেচিত হয়।

পেয়টেঃ পেয়টে কাণ্ডহীন ছোট একপ্রকার ক্যাকটাস. এটি মেক্সিকোর মরুভূমিতে জন্মে, আদিবাসীরা এই গাছটি ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করে থাকে। আমেরিকান গোত্রের আদিবাসীদের বিশ্বাস এই গাছ ঈশ্বরের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করবে।

গাজাঃ রাস্তা ফাঁড়ি ধর্ম গোষ্ঠীর কাছে বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে গাঁজা গাছের। তারা বিশ্বাস করে বাইবেলে যে জীবন গাছ রয়েছে সেটি হল গাঁজা গাছ। জাতিকে মুক্তি করার জন্য এটি একটি ঔষধ তাই তারা এটি পবিত্র গাছ হিসাবে মেনে থাকে। এটিকে ঔষধ মনে করে তারা সিগারেট বা পাইপের ভিতরে ঢুকিয়ে ধোয়া নেওয়ার সময় বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে থাকে।

পৃথিবীতে কত ধরনের গাছ আছে

পৃথিবীতে প্রায় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার প্রজাতির গাছ আছে বলে গবেষকরা ধারণা করে। ২০০৩ সাল পর্যন্ত গবেষণা করে প্রায় ২ লাখ ৮৭৬৫৫ টি প্রজাতির গাছ শনাক্ত করা গেছে, এর মধ্যে অধিকাংশ হলো দুই লক্ষ 58 হাজার 650 টি পুষ্প উদ্ভিদ। পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ আছে। প্রায় ১২ বছর আগে কৃষিকাজ শুরু হওয়ার আগে ছিল আজকের থেকে দ্বিগুণ গাছ, আমরা কৃষি কাজ করে প্রায় অর্ধেক গাছ শেষ করে ফেলেছি।

আমরা প্রায় প্রতি বছর ১৫ বিলিয়ন করে গাছ নিধন করছি ২০১১ সালে কিছু বিজ্ঞানী জানতে চেয়েছিল , তিন ধরনের প্রজাতি খুঁজে পাওয়া গেছে তার মধ্যে 7.77 মিলিয়ন প্রাণী প্রজাতি এবং দুই লক্ষ আটানব্বই হাজার উদ্ভিদ প্রজাতি এবং ছয় লক্ষ ১১ হাজার ছত্রাক প্রজাতি।

কোন কোন ৩৩টি গাছের মূল থেকে আমরা ওষুধ পাই

প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের চারপাশে অনেক গাছপালা বেড়ে উঠেছে যেগুলোর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে যা প্রাচীনকাল থেকে মানুষ আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী ওষুধের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে আসছে। পৃথিবীতে প্রায় ৫০০০০ গাছ বা উদ্ভিদ রয়েছে যা মানুষ ঔষধির কাজ হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশেও প্রায় ১৫ হাজার প্রজাতির ঔষধি গাছ রয়েছে। 

এর মধ্যে ঔষধি ক্ষমতার প্রমাণ পেয়েছে প্রায় ৮০ হাজার প্রজাতির গাছ। এরমধ্যে পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ রয়েছে তার মধ্যে কিছু গাছ পাওয়া যায়।যেসব গাছ থেকে আমরা ঔষধি গুনাগুন পেয়ে থাকি সেগুলো হলঃ
  • তুলসী
  • মরিওম
  • থানকুনি
  • তেলাকুচা
  • ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা অর্জুন
  • নিশিন্দ্
  • লজ্জাবতী
  • নিম
  • স্বর্ণলতা
  • বাসক্‌
  • শিমুল মূল
  • গাঁদা ফুল
  • হলুদ
  • পুদিনা
  • অশ্বগন্ধা
  • আদা
  • সরের বীজ
  • মেন্দা
  • বন ধনে
  • ভাট ফুল বা বন জুঁই
  • চিরতা
  • পাথরকুচি
  • তোকমা
  • কেশরাজ বা কালো কেশী
  • সনের বীজ
  • বাসক
  • রিফিউজি লতা
  • জবা
  • দূর্বা ঘাস
  • ধুতুরা
  • থানকুনি
  • বিলিম্বি
  • শতমৃলি

লেখকের মন্তব্য

পৃথিবীতে সকল গাছেরই তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য গুনাগুন রয়েছে এবং পৃথিবীতে সব থেকে পবিত্র যে ৮টি গাছ রয়েছে। আমরা সেগুলো সম্পর্কে জানলাম এবং অন্যকে জানার জন্য সাহায্য করবো ।আর এই ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। আপনাদের সকলের সুস্থতা কামনা করছি এবং আজকের মত এখানেই শেষ করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url